১.বীকার(২টি)
২.ত্রিপদী
৩.তারজিল
৪.বুখনার ফানেল
৫.ফিল্টার পেপার
৬.শোষণ পাম্প(পানি চালিত)
৭.নারিকেল বা অন্য কোন তেল
৮.কষ্টিক সোডা
৯.লবণ
যেভাবে করবো
প্রায় ৫০ গ্রাম পরিমাণ নারিকেল তেল একটি বড় বীকারে নিই।আরেকটি বীকারে প্রায় ২০ গ্রাম কষ্টিক সোডা প্রায় ১০০ মিলি পানিতে দ্রবীভূত করে এবং এ দ্রবণকে প্রথমে বীকারে ঢালি।অতঃপর বীকারটিকে একটি ত্রিপদী স্ট্যান্ড তারজালির উপর রেখে বুনসেন দ্বীপ সরিয়ে একে ঠান্ডা হতে দিই।এরপর প্রায় ১০ গ্রাম সাধারণ লবণ(সোডিয়াম ক্লোরাইড) অল্প অল্প করে এতে যোগ করলাম এবং কাচদন্ড দিয়ে নাড়াতে থাকি,যেন তা দ্রবনে চলে যায়।এ সময় দ্রবল হতে সাবান পৃথক হতে থাকবে। আধঘন্টা সে অবস্থায় রেখে দিই। অতঃপর বুখনার ফানেলে ফিল্টার পেপার রেখে শোষন বাম্পের সাহায্যে পরিস্রাবন করি।ফিল্টার পেপার প্রাপ্ত অবশেষেই হল সাবান।একে বাতাসে শুকিয়ে দিই।
সর্তকতা অবলম্বন
১.পরিক্ষাগারে সবসময় এপ্রন ও চশমা ব্যবহার করা উচিত।
২.তেল ও কস্টিক সোডার মিশ্রনকে ধীরে ধীরে তাপ দেওয়া উচিত।
৩.মিশ্রন ফুটাতে শুরু করলে দীপ শিখাকে কিছুটা দূরে সরিয়ে নেওয়া হয়।
৪.লবন করে ভালোভাবে মিশানো উচিত।
৫.ফিল্টার করার সময় মিশ্রনকে অল্প অল্প করে ফিল্টার পেপারে ঢালা উচিত।
Comments
Post a Comment